আলোকচিত্রী পরিচিতি
আবিদ.এ.আজাদের ছবিই বলে দেয় তিনি উঁচুদরের আলোকচিত্রকর। ছবির ভাষাতে তিনি ফ্রেমিং, কম্পোজিশন, কালারের ক্ষেত্রে আপোষহীন। জীবনযাত্রায় শিল্পীর একাগ্রতার সাধনা করেন তিনি। বাংলাদেশের প্রবাল দ্বীপ থেকে শুরু করে ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট পর্যন্ত তার যাতায়াত অবাধ। সেই যাতায়াতের মাঝে কাজ ও অবসরের যৌথ বুনন আছে। রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে তানভীর মোকাম্মেল - সবাই তার কাজ ও সৃষ্টির দোসর। নকশাবিদ, আলোকচিত্রী, সংগীত পিয়াসী মানুষ আবিদ.এ.আজাদ কাজকে ছুটি বানান, ছুটিকে কাজ। আলো দিয়ে ছবি আঁকেন আর ছবি দিয়ে লেখেন গল্প।

মা: সাখিনা খাতুন
বাবা: নেছার উদ্দিন আহমেদ
নেশা: ভিজ্যুয়াল আর্ট, স্থাপত্য, ফটোগ্রাফি, ট্যুরিজম, মিউজিক
পেশা: ব্যবসা
জন্ম: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

আত্মপ্রতিকৃতি

লেখক পরিচিতি
মুম রহমান কে, তা কেউ জানে না এমনকি সে নিজেই জানে না। লোকটা লেখক হতে চেয়েছিলো, এখনও হতে পারেনি, না-পারার সম্ভাবনাও কম। তবু লোকটা লিখে যায়। পৃথিবীতে তার জন্মদিন পার হলো অনেক। সংখ্যাটা এমনই যে কেকের উপর মোমবাতি বসাতে গেলে কেকটাই বৃথা হয়ে যাবে। ২৭ মার্চের জন্মের হিসাবে সে মেষ রাশি। চরিত্রে ভেড়া নয়, বরং ভাল্লুক। গোয়ার, গবেটও অনেকটাই। ক্রমশ শুকিয়ে যাওয়া ব্রহ্মপুত্র আর ক্রমশ দূষিত হওয়া বুড়িগঙ্গা - এই দুই নদী ঘিরেই তার বেড়ে ওঠা। বড় সে হয়নি এখনও, হবে না কোনদিন। বনসাই বানানো, ফুল সাজানো, রান্নাবান্না করা - লেখালেখির ফাঁকে এগুলো করেও সময় কাটায় সে। পড়ে প্রচুর, বোঝে তার খুব কম। বাজারে তার মূল্য নেই বলে আজও কেউ কিনলো না।

মা: তাহেরুন নেসা
বাবা: মুসলেহউদ্দিন
নেশা: বিবিধ
পেশা: লেখালেখি
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা: এমএ, নাট্য রচনা
জন্ম: ১৯৭১, মার্চ